কী-ওয়ার্ড নির্বাচন করুনঃ সবার আগে আপনাকে একটা কী- ওয়ার্ড নির্বাচন করতে হবে। কী- ওয়ার্ড এক বা একাধিকও হতে পারে, এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের উপর। অর্থাৎ আপনি কত গুলো ইউনিক প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করছেন সেটার উপর। কী- ওয়ার্ড নির্বাচন করার জন্য আগে আপনাকে বের করতে হবে আপনার কাস্টমার কোন কী- ওয়ার্ড গুলো অনলাইনে বেশী সার্চ করে, অর্থাৎ প্রোডাক্ট খুঁজে বের করার ক্ষেত্রে তারা কি লিখে সার্চ করে। যেমনঃ Luxurious Apartment in Chittagong, Digital Marketing Agency, Imported Beauty Products from UK/US etc. কী- ওয়ার্ড নির্বাচন করার জন্য আপনি Brain Strorming করতে পারেন অথবা বিভিন্ন অনলাইন টুলের সাহায্য নিতে পারেন অথবা কোন প্রফেশনালের হেল্প নিতে পারেন।
ফোকাস কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করে পোস্ট করুন: একসাথে অনেক গুলো কী-ওয়ার্ড নিয়ে কাজ না করে, আগে একটি কী-ওয়ার্ড ইয়ে কাজ করুন, এবং ওই কী-ওয়ার্ড এর উপর বেশী বেশী পোস্ট করুন। নিয়মিত পোস্ট করলে আপনার পোস্টের ভিজিবিলিটি অবশ্যই বাড়বে। তবে এ ক্ষেত্রে মাথায় রাখবেন সব সময় একই ক্যাপশন যেন লিখা না হয়। কারন একই ক্যাপশন বারবার ব্যবহার করলে ফেসবুক সেটাকে স্প্যাম হিসেবে মার্ক করে ফেলতে পারে, এতে করে আপনার পেইজের রীচ কমে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে, তাই মনে রাখবেন আপনার ফোকাস কী- ওয়ার্ড ঠিক রাখেন প্রতিবার ভিন্ন ভাবে ক্যাপশন লিখতে হবে।
রিলেটেড কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করুন: আপনার প্রোডাক্ট রিলেটেড যেসব কী-ওয়ার্ড মানুষ বেশী সার্চ করে সেগুলো ব্যবহার করুন ক্যাপশনে। যেমন: Luxurious Apartment in Chittagong, Digital Marketing Agency, Imported Beauty Products from UK/US etc.
ছবিতে Alt Text এড করুন: ছবি আপলোড দেওয়ার পর Alt Text নামে একটা অপশন পাবেন, সেখানে আপনার ফোকাস কী-ওয়ার্ড এড করুন।
রীলসে টপিক এড করুন: ফেসবুক এবং ইন্সটাগ্রাম এখন হ্যাশট্যাগ থেকে টপিককে বেশী প্রাধান্য দেয়, আপনার কন্টেন্টটি যে বিষয়ের উপর বানানো, সেটার রিলেটেড কী-ওয়ার্ড এড করুন।
লোকেশন এড করুন: আপনি যদি নির্দিষ্ট জায়গার অডিয়েন্স টার্গেট করে পোস্ট করে থাকেন তাহলে অবশ্যই লোকেশন এড করুন।